সংবাদ শিরোনাম ::
বেতাগীতে অবৈধভাবে মাছ ধরায় বাধা দেওয়ায় বাপ ছেলেকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা
বরিশাল সময় নিউজ রিপোর্ট
- আপডেট সময় : ০৮:৩৭:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪ ৯৬ বার পড়া হয়েছে
{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":[],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"transform":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}
নিজস্ব প্রতিবেদক— বেতাগী থানাধীন কালিকা বাড়ি গ্রামে বিষ খালি নদীতে অবৈধভাবে মাছ শিকারের বাধা দেওয়ায় বাপ ছেলেকে কুপি হত্যার চেষ্টা চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে আহতরা হলেন কালিকাবাড়ি গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ মীরের ছেলে জলিল মীরা (৪৫) ও জলিল মীরার ছেলে জাহিদুল মীরা (২৫)।
পরে স্থানীয়রা আহতকে মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে বেতাগী থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করে সেখানে আহত শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে দিলে কর্তব্যরত চিকিৎসকের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।
আহতসূত্রে জানা গেছে,মৃত আমজেদ শিকদারের ছেলে হাসান সিকদার ও জামাল শিকদার বিষখালী নদীতে অবৈধভাবে বেন্দি জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে।যা পুরোপুরি অবৈধ এবং বিভিন্ন সময় কোস্ট গার্ড এর তারা খেয়ে জাল নিয়ে পালায় হাসান ও জামাল।
এভাবে অবৈধভাবে বেন্দি জাল দিয়ে মাছ শিকার করায় সাধারণ জেলেদের মাছ শিকারে বিপাকে পড়তে হয়।তাদের অবৈধ পাতা জালে ছোট ছোট পোনা মাছ নষ্ট হয় এই জালের সাথে জেলেদের জাল পেচিয়ে ছিরে যায়।
আর এ নিয়ে জলিল মীরার ছেলে জাহিদুল মীরা প্রতিপক্ষ হাসান সিকদার ও জামাল সিকদার কে অবৈধ বেন্দি জাল পাততে বারন করে।অথবা দূরে গিয়ে পাততে বলে।
আর এতে ক্ষিপ্ত হয় প্রতিপক্ষ মৃত আমজেদ সিকদারের ছেলে হাসান সিকদার ও জামাল সিকদার।পূর্বপরিকল্পিতভাবে গতকাল শুক্রবার রাত ৮ টার দিকে জলিল মীরার ছেলে জাহিদুল নদীতে জাল পাতার উদ্দেশ্যে রওনা দিলে প্রতিপক্ষরা কালিকা বাড়ির বিষখালী নদীর পাড়ে বসে হত্যার উদ্দেশ্যে ধাড়ালো অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়।
সময় হাসান শিকদার, জামাল শিকদার, পুলিন, আসিফ, সহ অজ্ঞাত আট দশজন ধারালো রামদা ও বগিদা দিয়ে জাহিদুল মীরাকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাথাড়ি কোপাতে শুরু করে।এ সময় জাহিদুলের ডাক চিৎকারে জাহিদুল মীরার বাবা জলিল মিরা ঘটনা স্থলে তার ছেলেকে বাঁচাতে গেলে তাকে লোহার রড ও পাইপ দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে।
পরে আহতদের ডাক চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে আসলে মুমূর্ষ অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। বর্তমানে আহতরা শেবাচিমের পুরুষ সার্জারি ইউনিটে মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে।এ বিষয়ে আহত পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।